অবশেষে স্বস্তি পেল চীনা ব্র্যান্ড Xiaomi! ভারতীয় আদালত রিলিজ করল কোম্পানির 37 বিলিয়ন ডলার 

অবশেষে স্বস্তির মুখে চীনা মোবাইল কোম্পানি Xiaomi। এই মামলাটি Money Laundering এবং ট্যাক্স চুরির সাথে সম্পর্কিত যেখানে কর্ণাটক কোর্ট আয়কর বিভাগ কর্তৃক ফ্রিজ করা কোম্পানির প্রায় 37 বিলিয়ন ডলার রিলিজ করার নির্দেশ দিয়েছে। এই ফান্ডটি কোম্পানির (Xiaomi Corp) ফিক্সড ডিপোজিটে ছিল যা 2022 সালের ফেব্রুয়ারিতে ED দ্বারা ব্লক করা হয়েছিল। আরও পড়ুন: নতুন স্মার্টফোন লঞ্চ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে POCO, ভারতীয় সার্টিফিকেশন সাইটে তালিকাভুক্ত হল নতুন ফোন

নিউজ এজেন্সি রয়টার্স থেকে জানা গেছে যে কর্ণাটক হাইকোর্ট Xiaomi কোম্পানির ফিক্সড ডিপোজিটে রাখা 37 বিলিয়ন ডলার রিলিজ করার নির্দেশ দিয়েছে, যা ফেব্রুয়ারি মাসে ইডি দ্বারা ফ্রিজ করা হয়েছিল। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট চীনা কোম্পানি Xiaomi-এর বিরুদ্ধে ট্যাক্স ফাঁকির অভিযোগ খুঁজে পেয়েছিল এবং তারপরে কোম্পানির প্রায় 440 মিলিয়ন ডলার ডিপোজিট আয়কর বিভাগ ফ্রিজ করে দিয়েছিল।

ট্যাক্স চুরির মামলায় স্বস্তি পেল Xiaomi

কর্ণাটক আদালত money laundering এবং কর ফাঁকির মামলায় Xiaomi কর্পোরেশনকে বড় স্বস্তি দিয়েছে। কোম্পানির প্রায় 37 বিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করেছে আয়কর বিভাগ। কোর্ট এই ধনরাশির উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে ফান্ড ফ্রিজিং করার আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছে। অর্থাৎ Xiaomi এই টাকা খরচ করার পাশাপাশি এটি দিয়ে ব্যবসা করতে পারবে। নিশ্চিত না হলেও এখন হয়তো এই সব টাকা দেশের বাইরেও পাঠানো যেতে পারে। আরও পড়ুন: 6GB RAM এর সঙ্গে লঞ্চ হবে কম দামের 5G ফোন Samsung Galaxy A54 5G, ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত হল এই ফোনটি

কর ফাঁকির অভিযোগ ছিল Xiaomi এর বিরুদ্ধে

xiaomi এর উপর অভিযোগ ছিল যে এই কোম্পানি বেশি দামে স্মার্টফোন সেল করলেও সেই সেল থেকে প্রাপ্ত লাভের পরিমাণ কম দেখিয়েছে। Xiaomi শুধুমাত্র একটি সামান্য পরিমাণের কর পরিশোধ করেছে, যা আসল করের পরিমাণ থেকে অনেক কম ছিল। এই কর ফাঁকির অভিযোগে, আয়কর বিভাগ এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট চীনা সংস্থা Xiaomi কর্পোরেশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তাদের বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্লক করে দিয়েছিল।

 Xiaomi এর উপর Money laundering এর অভিযোগও রয়েছে

কর ফাঁকির অভিযোগে শুধু আইটি ডিপার্টমেন্ট বা ED নয় বরং FEMA এর অধীনেও Xiaomi এর উপর Money laundering কেস চলছে৷ Xiaomi ইন্ডিয়া বিদেশে কর্মরত তিনটি কোম্পানির কাছে অর্থ স্থানান্তর করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বলা হয়েছে যে ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট (FEMA) এর ধারা-4 লঙ্ঘন করে, Xiaomi জাল কাগজপত্র তৈরি করেছে এবং মিথ্যা কারণ দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ চীন ও আমেরিকায় পাঠিয়েছে। আরও পড়ুন: 240KM রেঞ্জ সহ এই ইলেকট্রিক স্কুটারটির ডিজাইন এবং ফিচার দেখে মুগ্ধ হবেন আপনিও, জেনে নিন স্পেসিফিকেশন  

আমাদের ফেসবুকে ফলো করার জন্য এখানে ক্লিক করুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here